কক্সবাজার-৪ (উখিয়া-টেকনাফ) আসনে জনপ্রিয়তার শীর্ষে থাকা আওয়ামীলীগের দু:সময়ের কান্ডারী, সৎ ও ত্যাগী নেতা আলহাজ্ব শফিক মিয়া’র আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামীলীগের মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করার খবর ছড়িয়ে পরলে কক্সবাজার-৪ (উখিয়া-টেকনাফ) আসনে সর্বস্তরের নেতাকর্মী ও ভোটারদের মাঝে উৎসবের আমেজ বিরাজ করছে। সাধারণ ভোটারদের কেউ কেউ বলছে এবার শফিক মিয়া’র নেতৃত্বেই ইয়াবার রাজ্য থেকে মুক্তি পাবে উখিয়া-টেকনাফবাসী। দীর্ঘদিন পর একজন যোগ্য ব্যক্তির কারণেই কক্সবাজার-৪ আসনের উন্নয়নসহ বিভিন্ন বিষয়ে আশার আলো দেখছে সর্বস্তরের জনগণ। জনতার বিশ্বাস প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা কক্সবাজার-৪ (উখিয়া-টেকনাফ) আসন থেকে আওয়ামীলীগের দু:সময়ের কান্ডারী, সৎ ও ত্যাগী নেতা আলহাজ্ব শফিক মিয়া’র মত একজন যোগ্য ব্যক্তিকে মনোনয়ন দিয়ে দেশের উন্নয়নে মানবতার কল্যাণে কাজ করার সুযোগ দিলে উন্নয়নে এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ। বিভিন্ন সুত্রে মতে জেলা আওয়ামীলীগ সহ-সভাপতি ও জেলা পরিষদ সদস্য শফিক মিয়া জনগনের রায়ে একবার নির্বাচিত উপজেলা চেয়ারম্যান, ৩ বারের ইউপি চেয়ারম্যান ও ২ বার ইউপি সদস্য হিসাবে মোট ২৯ বছর জনপ্রতিনিধি হিসাবে সফলতার সাথে দায়িত্ব পালন করেছেন। ১৯৮৬ সাল হতে ১৯৯১ পযন্ত পাঁচ বছর টেকনাফ উপজেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও ১৯৯২ সাল হতে ২০১৩ সাল পযন্ত ২১ বছর সাধারন সম্পাদক হিসাবে দীর্ঘ ২৬ বছর আওয়ামীলীগের গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করে গেছেন সততা, দৃঢ়তা ও সাহসের সাথে। তারই ধারাবাহিকতায় তিনি বর্তমানে টেকনাফ থানা আওয়ামীলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি ও কক্সবাজার জেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতির দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন। এছাড়াও তিনি ব্যাক্তিগত উদ্যোগে বিভিন্ন শিক্ষা সামাজিক ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের সাথে জড়িত। ছাত্রজীবন থেকেই ছাত্রলীগের রাজনীতির সাথে জড়িত শফিক মিয়া পারিবারিকভাবে আওয়ামী রাজনীতির সাথে জড়িত। উল্লেখ তাঁর পিতা টেকনাফ থানা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি ছিলেন এবং মুক্তিযুদ্ধেও সময় পাক বাহিনী তার পৈত্রিক বাড়ি আগুনে পুড়িয়ে দিয়েছিল। নতুন ভোটারদের কাছে আলহাজ্ব শফিক মিয়ার নেতৃত্ব মানেই গরীববান্ধব,কমীবান্ধব একজন নিঃস্বার্থবান জনদরদি ত্যাগী নেতা আগামী সাংসদ নির্বাচনে কক্সবাজার-৪ (উখিয়া-টেকনাফ) আসনের সর্বস্তরের জনগনের দীর্ঘদিনের চাওয়া-পাওয়া ও বিভিন্ন দাবি বাস্তবায়নের প্রতিফলন ঘটবে প্রিয় নেতা শফিক মিয়ার হাত ধরেই।