তিস্তায় সব কিছু হারিয়ে পথে বসা এসব মানুষ জানান, তিস্তার কড়াল গ্রাসে বসতবাড়ি, ফসলি জমি হারিয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছেন তারা। কয়েক বছরের ব্যবধানে এক একটি পরিবার ৮/১০ বার তিস্তার ভাঙনের শিকার হয়েছে।
নদী ভাঙনের ফলে ছোট হয়ে আসছে মহিষখোচা ইউনিয়নের মানচিত্রটি। গোবর্দ্ধন, বারঘড়িয়া, বাহাদুরপাড়া ইতোমধ্যে তিস্তায় বিলীন হয়ে গেছে। তিস্তার ভাঙনে সব হারানো পরিবারের মানুষগুলো মাথা গোঁজার ঠাঁই ও তিস্তার ভাঙন রোধে দ্রুত কার্যকর ব্যবস্থা নিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দৃষ্টি আকর্ষণ করে মানববন্ধন করেছেন।
মহিষখোচা ইউপি সদস্য আজাহার আলীর সভাপতিত্বে মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন- বাহাদুর পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আলমগীর আলম, মহিষখোচা বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজের সহকারী শিক্ষক নুর আলম সেফাউল, রংপুর কারমাইকেল কলেজের ছাত্রী জাকিয়া ফারহানা, কৃষক আনছার আলী, নজরুল মিয়া, ইচা মিয়া প্রমুখ।