নিজস্ব প্রতিবেদক: বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) চেয়ারপারসন ও দেশের তিনবারের প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া আর নেই (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
গুরুতর অসুস্থ হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় পুরো দেশকে শোকের সাগরে ভাসিয়ে আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) সকাল ৬টায় রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।
আপসহীন নেত্রী খালেদা জিয়া দীর্ঘ চার দশকেরও বেশি রাজনীতিতে সক্রিয় ছিলেন। মৃত্যুকালে দেশের জনপ্রিয় এই নেত্রীর বয়স হয়েছিল ৮০ বছর। তিনি বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রপতি শহীদ জিয়াউর রহমানের সহধর্মিণী।
দেশ-বিদেশে তথা দক্ষিণ এশিয়ায় নারী প্রধানমন্ত্রীদের মধ্যে জনপ্রিয় এ নেত্রী আজ দেশবাসী, দলীয় নেতাকর্মী, ভক্ত ও অনুসারীদের কাঁদিয়ে পরলোকে পাড়ি জমান।
আপসহীন নেত্রী খালেদা জিয়া দীর্ঘ চার দশকেরও বেশি রাজনীতিতে সক্রিয় ছিলেন। মৃত্যুকালে দেশের জনপ্রিয় এই নেত্রীর বয়স হয়েছিল ৮০ বছর। তিনি বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রপতি শহীদ জিয়াউর রহমানের সহধর্মিণী।
দেশ-বিদেশে তথা দক্ষিণ এশিয়ায় নারী প্রধানমন্ত্রীদের মধ্যে জনপ্রিয় এ নেত্রী আজ দেশবাসী, দলীয় নেতাকর্মী, ভক্ত ও অনুসারীদের কাঁদিয়ে পরলোকে পাড়ি জমান।
শেষ সময়ে খালেদা জিয়ার পাশে ছিলেন ১৭ বছর নির্বাসনের পর দেশে ফেরা বড় ছেলে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান, পুত্রবধূ ডা. জুবাইদা রহমান, নাতনি ব্যারিস্টার জাইমা রহমান ও ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোর স্ত্রী সৈয়দা শামিলা রহমানসহ পরিবারের সদস্য, দলীয় নেতাকর্মী ও শুভানুধ্যায়ীরা।
সাবেক এ প্রধানমন্ত্রীর মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনসহ সারা দেশে এবং প্রবাসী বাংলাদেশিদের মধ্যে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। শোকাচ্ছন্ন নেতাকর্মীরা ভিড় করেছেন রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় এভারকেয়ার হাসপাতাল, চেয়ারপারসনের গুলশানের বাড়ি ও রাজনৈতিক কার্যালয় এবং নয়াপল্টন এলাকায় দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে। কান্নায় ভেঙ্গে পড়েছেন তাঁর ভক্ত, অনুসারী ও সাধারণ মানুষ।




