spot_imgspot_img
spot_imgspot_img

খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে বড়পুকুরিয়া মামলার শুনানি ১৫ জানুয়ারি

spot_img

 

- Advertisement -

প্রিয় সংবাদ ডেস্ক:: বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়াসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে বড়পুকুরিয়া কয়লা খনি দুর্নীতি মামলায় চার্জ গঠনের বিষয়ে শুনানির তারিখ পিছিয়ে আগামী ১৫ জানুয়ারি শুনানির পরবর্তী তারিখ ধার্য করেছেন আদালত। মঙ্গলবার কেরানীগঞ্জে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের নবনির্মিত ২ নম্বর ভবনে স্থাপিত অস্থায়ী ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-২ এর বিচারক এ এইচ এম রুহুল ইমরান আসামিপক্ষের আবেদন মঞ্জুর করে এ তারিখ নির্ধারণ করেন।

মঙ্গলবার এ মামলায় চার্জ শুনানির দিন ধার্য ছিল। কিন্তু বেগম খালেদা জিয়া বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকায় তাকে আদালতে হাজির করেনি কারা কর্তৃপক্ষ। এজন্য বেগম খালেদা জিয়ার পক্ষে আইনজীবী জিয়া উদ্দিন জিয়া শুনানি পেছানোর আবেদন করেন। আদালত আবেদন মঞ্জুর করে পরবর্তী চার্জ শুনানির এ তারিখ ধার্য করেন।

বেগম খালেদা জিয়া ছাড়া মামলার অন্য আসামিরা হলেন- সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী আলতাফ হোসেন চৌধুরী, সাবেক স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী ড. খন্দকার মোশারফ হোসেন, সাবেক কৃষিমন্ত্রী এম কে আনোয়ার, সাবেক তথ্যমন্ত্রী এম শামসুল ইসলাম, সাবেক ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী ব্যারিস্টার মো: আমিনুল হক, মো: সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, হোসাফ গ্রুপের চেয়ারম্যান মোয়াজ্জেম হোসেন, সাবেক জ্বালানি ও খনিজসম্পদ সচিব নজরুল ইসলাম, পেট্রোবাংলার সাবেক পরিচালক মুঈনুল আহসান, সাবেক জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী এ কে এম মোশারফ হোসেন।

২০০৮ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি খালেদা জিয়া ও তার মন্ত্রিসভার সদস্যসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে বড়পুকুরিয়া কয়লা খনি দুর্নীতি মামলা দায়ের করে দুদক। শাহবাগ থানায় মামলাটি দায়ের করেন দুর্নীতি দমন কমিশনের তৎকালীন সহকারী পরিচালক মো: সামছুল আলম।

উল্লেখ্য, দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া কয়লাখনিতে উত্তোলন, ব্যবস্থাপনা ও রক্ষণাবেক্ষণে ঠিকাদার নিয়োগে অনিয়ম এবং রাষ্ট্রের ১৫৮ কোটি ৭১ লাখ টাকা ক্ষতি ও আত্মসাতের অভিযোগে ২০০৮ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি শাহবাগ থানায় খালেদা জিয়াসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি দুর্নীতি মামলা দায়ের করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। পরে ওই বছরের ৫ অক্টোবর পুলিশ তদন্ত করে আসামিদের বিরুদ্ধে দণ্ডবিধি আইনের ৪০৯/১০৯ তৎসহ ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারায় অভিযোগপত্র দাখিল করে।

spot_imgspot_img
spot_imgspot_img

সর্বশেষ