spot_imgspot_img
spot_imgspot_img

আমাকে গ্রেফতার না করলে সিবিআই দফতর ছাড়ব না : মমতা

spot_img

 

- Advertisement -

প্রিয় সংবাদ ডেস্ক :: নারদ মামলায় চার হেভিওয়েটকে গ্রেফতার করেছে সিবিআই। তাদের নিয়ে আসা হয়েছে নিজাম প্যালেসে। আর এরপরই সকাল ১০টা ৪৭ মিনিট নাগাদ নিজাম প্যালেসে পৌঁছন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেখানে প্রবেশের সময় বেশ বিচলিতও ক্ষুব্ধ ছিলেন তিনি। এই রিপোর্ট লেখার সময় নিজাম প্যালেসে সিবিআই কর্মকর্তাদের সাথে কথা বলছেন তিনি।

সিবিআই সূত্রে জানা গেছে, নিজামের ১৫ তলায় চারটি আলাদা ঘরে চারজন হেভিওয়েটকে রাখা হয়েছে। সেখানেই তাদের মনবল বাড়ানোর চেষ্টা করছেন মমতা। এমনটাই মনে করা হচ্ছে। সোমবার সকালে প্রথমে মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমের বাড়িতে পৌঁছন সিবিআই গোয়েন্দারা। বাড়ির বাইরে মোতায়েন করা হয় প্রচুর সংখ্যক কেন্দ্রীয় বাহিনী। এরপরই তাকে বাইরে নিয়ে আসা হয়।

তিনি নিজে জানান, নারদা কাণ্ডে তাকে গ্রেফতার করা হচ্ছে। একইসাথে নিজাম প্যালেসে সিবিআই দফতরে নিয়ে আসা হয় বিধায়ক মদন মিত্র, সাবেক মন্ত্রী শোভন চট্টোপাধ্যায়কেও। নিয়ে আসা হয় মন্ত্রী সুব্রত মুখোপাধ্যায়কেও। এরপরই তাদের চারজনকে গ্রেফতার করে সিবিআই।

এ বিষয়ে নারদা স্টিং অপারেশনের প্রধান ম্যাথু স্যামুয়েল এক প্রতিক্রিয়ায় বলেছেন, বিচার পেতে অনেকটা সময় লেগে গেল। কিন্তু দেরি হলেও বিচার হয়েছে। তবে শুভেন্দু অধিকারী ক্ষেত্রে কি! তাকেও তো টাকা নিতে দেখা গেছে। বিচার সবার জন্যই এক হবে, এটা হওয়া উচিত।

এই গ্রেফতারি প্রক্রিয়ার আইনি গ্রহণযোগ্য়তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বিধানসভার অধ্যক্ষ বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়। তৃণমূলের প্রশ্ন, বিজেপি শিবিরে যোগ দেয়ার ফলেই কি মুকুল-শুভেন্দুকে গ্রেফতার করা হল না? সিবিআই-এর দাবি, তারা আইন অনুযায়ী কাজ করেছে। তদন্তকারী সংস্থার দাবি, আইনে একটা সংস্থান রয়েছে যে, রাজ্যপালের কাছ থেকেও অনুমতি নেয়া যেতে পারে। ফলে, আইনের পরিধির মধ্যে থেকেই কাজ করেছে সিবিআই বলে দাবি গোয়েন্দাদের।

সূত্র : এই সময়

spot_imgspot_img
spot_imgspot_img

সর্বশেষ